আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন ন্যাশনাল
বোর্ডের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এনামূল হক ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংঠণটি।
বুধবার (১৩ নভেম্বর)আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের চেয়ারম্যান এম.এ.হাশেম রাজুর সাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান।
ফেনীর কৃতি সন্তান পরিবেশবাদী আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার কমিশন ন্যাশনাল বোর্ডের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জনাব এনামূল হক ভূঁইয়া (ধনু) বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার লক্ষ্যে মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেন ফেনী জজ কোর্টে।মামলাটির বাদী ফেনী জেলার ফুলগাজী উপজেলার আমজাদ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মামলা ও দূর্নীতিবাজ মোবারক উদ্দিন মাহমুদ সাজু।
গত বন্দর বিএনপি একদফা আন্দোলন চলাকালে এই আ,লীগ নেতা সাজু চেয়ারম্যান কর্তৃক মানবাধিকার সংগঠক আইনের সু-স্বাসন গনতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা সংগ্রামে নিবেদিত প্রাণ অধিকার বঞ্চিত মানুষের পক্ষে রাতদিন কাজ করা সাহসী পুরুষ এনামুল হক ভূঁইয়া (ধনু) কে RAB দিয়ে কুমভলব উদ্যেশ্যে নিয়ে গ্রেফতার করিয়ে এক মাস ৭ দিন কেরানীগন কেন্দ্রীয় কারাগারে জেলে বন্দি রেখেছে। এই মামলাটি ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে এখনো চলছে। মানবাধিকার সংগঠক ধনুর বিরুদ্ধে এমনকি ডিএমপিতে মিখ্যা জিডি দায়ের করে। এছাড়াও বিএনপির ডাকে গনতান্ত্রিক রাজনীতি করার অপরাধে তাকে দীর্ঘদিন যাবত হামলা ও মামলা ও প্রাণনাশের হুমকি দিবে আসছে।
এনামূল হক ভূঁইয়া (ধনু) ১৯৯১ সাল থেকে ওয়ান ইলেভেন পর্যন্ত বিএনপির মুখপাত্র দৈনিক দিনকাল ও তৎকালীন বনানীস্ব বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালনের গুরুত্বপূর্ন দারিত্বে কর্মরত ছিলেন।
এম.এ.হাশেম রাজু বিবৃতিতে বলেন, আমি এসকল ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে আলীগ নেতা মোবারক উদ্দিন মাহমুদ সাজু চেয়ারম্যানকে আইনের আওতায় আনার জোর দাবী জানাচ্ছি। এছাড়াও এনামূল হক ভূঁইয়া (ধনু) দীর্য ১৮ বছর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে ও অনলাইন যোদ্ধা।
২০১৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১
(ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলা) বিএনপির প্রার্থী রফিকুল আলম মজনুর প্রধান মিডিয়া সমন্বয়কারী হিসেবে দীর্ঘ একমাস যাবত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সফলতার সাথে পালন করেন।
গত দুই বারের ঢাকা উত্তর মেয়র নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী তাবিথ আউয়াল পক্ষে দুই মাস গুরুত্বপূর্ণ দারিত্ব সফলতা সাথে পালন করেন। এবং এক পর্যায়ে পুলিশের হাতে আটক হয়ে মিরপুর থানা ২৪ ঘন্টা হাজতে আটক ছিলেন। পরে তার ছোট ভাই সাংবাদিক লোটন একরাম খবর পেয়ে মুক্ত করে আনেন।
এম.এ.হাশেম রাজু এনামূল হক ভূঁইয়া (ধনু) ভবিষ্যৎ জীবনের সফলতা কামনা করেন।